নারী দি বস নিয়ে কিছু লেখা

“ধর, ঘরে একটা সাপ ঢুকল। এরপর কি ঘটনাগুলো ঘটবে, চিন্তা কর। স্ত্রী চিৎকার করে বাড়ি মাথায় তুলবে, বাচ্চাগুলোকে সামলাবে, নিয়ে খাটের ওপর উঠবে। আর স্বামীটা লাঠিটাঠি কিছু একটা নিয়ে সাপ মারার চেষ্টা করবে। এটাই কাম্য এবং স্বাভাবিক সিনারিও। তাই না? না কি উল্টোটা ?”

  • ডাবল স্ট্যান্ডার্ড ২.০

মডার্ন ফেমিনিস্ট : এ না চলবে ! স্বামীকে বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে খাটে বসতে হবে। আফটার অল, বাচ্চা তো মেয়েদের একার নয় ! দায়িত্ব স্বামীকেও ভাগ করে নিতে হবে।

প্রশ্ন – বেশ ! তাহলে সাপ কি মেয়েরা তাড়াবে ?

মডার্ন ফেমিনিস্ট : সেটা কি করে হয় ! স্বামী থাকতে বউ কেন সাপ মারতে যাবে? এগুলো তো ছেলেদেরই দায়িত্ব !

(মুচকি হাসে সমানাধিকার )

দেশের কর্পোরেট মিডিয়াগুলোর কাছে নারী হল পন্য। পুঁজিবাদী এই প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে যৌনতা হল অন্যতম একটি হাতিয়ার। ভ্যালেন্টাইন দিবসে আমরা দেখেছি, এই কোম্পানিগুলো কিভাবে অশ্লিলতার প্রচারে প্রতিযোগিতায় নেমেছিল। কিভাবে সমাজে যৌনতা ছড়িয়ে দেয়ার জন্য মুখরোচক শ্লোগান তৈরি করেছিল।
আজ নারীদিবসকে কেন্দ্র করে তাই হচ্ছে। কর্পোরেট কোম্পানির বিজ্ঞাপনগুলো আজ রিদ্দায় ভরপুর হয়ে গেছে। প্রতিটি বিজ্ঞাপনেই ইসলামের কোন না কোন বিধানকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করা হচ্ছে। যেসব কোম্পানিগুলোর বিলবোর্ড আর বিজ্ঞাপনমূহে নারীকে পন্য হিসেবে উপস্থাপন করা হয়, তারাই দেখছি নারী অধিকারের শ্লোগান দিচ্ছে। সারাবাছর মিডিয়াগুলো নারীকে পণ্যায়ন করার কাজে ব্যস্ত থেকে আজকে এসে নারীর সম্মান নিয়ে সোচ্চার হচ্ছে।
অর্থ আর উলঙ্গপনার মাঝেই এদের নারী অধিকার, ক্ষমতায়ন আর সম্মান আটকে আছে। লক্ষ্য করে দেখবেন, নারী দিবসকে কেন্দ্র করে তাদের প্রতিটি শ্লোগানের টার্গেট ইসলামের কোন বিধান। কেউ পর্দাকে তাচ্ছিল্য করছে, কেউ মাহরাম ছাড়া সফরকে উৎসাহিত করছে, কেউ রাতে নারীর বাইরে থাকাকে নরমালাইজ করছে, কেউ ফ্রি মিক্সিংয়ের পরিবেশকে প্রমোট করছে। অথচ এই সবগুলোই ইসলামী শরীয়ার দৃষ্টিতে নিন্দনীয়।
দেশের আনাচে কানাচে, প্রতিটি ঘরে ঘরে ধর্মত্যাগের এই বিজ্ঞাপন আর শ্লোগানগুলো ছড়িয়ে যাচ্ছে। এই মুহূর্তে আলী মিয়া নদভীর একটি কথা খুব স্মরণ হচ্ছে। চারিদিকে রিদ্দার ছড়াছড়ি, কিন্তু জমিনের বুকে নেই কোন আবু বকর রাঃ।
মুসলিমদের বুঝতে হবে, অধিকার কোন ন্যাচারাল বিষয় নয়। এটা আপনার রবের পক্ষ থেকে নির্ধারিত বিষয়। আপনি যদি অধিকারের উৎস হিসেবে আপনার রবের দেয়া শরীয়তকে মানেন, তবে আপনি মুসলিম থাকবেন। কিন্তু আপনি যদি অধিকারের উৎস হিসেবে শরীয়তকে প্রত্যাখ্যান করে নিজের প্রবৃত্তি কিংবা জাতিসংঘের মত কোন কর্তৃত্বকে আদর্শিকভাবে মেনে নিন, তবে আপনি মুসলিম থাকবেন না। মুরতাদ হয়ে যাবেন। কারণ আপনি এই কর্মের মাধ্যমে রবের কর্তৃত্বকে অস্বীকার করে বসেছেন।
এজন্য মুসলিমদেরকে কোনটা নারীর অধিকার আর কোনটা না- এই সিদ্ধান্ত আল্লাহর দেয়া শরীয়ত থেকে নিতে হবে। পাশ্চাত্য সভ্যতা কিংবা ব্রাহ্মণ্যবাদ থেকে না। বেপর্দা, ফ্রিমিক্সিং, মাহরাম ছাড়া ভ্রমন এসবের সাধারণ অধিকার মহান আল্লাহ তা’য়ালা দেননি। ফলে এগুলো কোন মুসলিম নারীর অধিকার হতে পারে না। কেউ যদি এগুলোকে অধিকার হিসেবে বিশ্বাস করে নেয়, সে আর মুমিন থাকবে না। অধিকার আপনা আপনি তৈরি হওয়া কোন হালুয়া নয়। এটা কোন কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে নির্ধারিত হয়। মুসলিম হিসেবে আমাদের একমাত্র কর্তৃপক্ষ মহান আল্লাহ তা’য়ালা। তাই নিজেদের অধিকারকে জানতে রবের দ্বারস্ত হোন; জাতিসংঘ আর পুঁজিবাদী প্রতিষ্ঠানের কাছে নয়। এদের নির্ধারিত অধিকারের পিছনে দৌঁড়ে আপনি এদের পণ্য আর দাসে পরিণত হবেন। কিন্তু আপনাকে হতে হবে আল্লাহর দাস, আর,কারো নয়।

“মাথায় কাপড় কই?”, “বিয়ের বয়স তো শেষ”, “ছোট জামা পরে এতো রাতে বাইরে?”, “পর্দা করো না কেন?”, “লজ্জা-শরম নাই?”
.
এগুলো এবারের নারী দিবস উপলক্ষ্যে একটা কোম্পানির (প্রাণ-আরএফএলের কনসার্ন) মার্কেটিং কন্টেন্টে এসেছে। অথচ সমাজের জুলুম মুসলিমাহদের ওপর যে হয় না, তা কিন্তু না। কলেজ ভার্সিটিগুলোতে নিকাব নিষিদ্ধ করা, বুরকা পরলে হয়রানি এগুলো তো এই দেশেও অহরহ হচ্ছে। এই জুলুমগুলোকে ফোকাস করলে তো প্রশ্নগুলো এমনও হয় –
.
“নিকাব করেছো কেন?”, “কম বয়সে বিয়ে করেছো কেন?” / “আগে ক্যারিয়ার না সাজিয়ে বিয়ের কথা বলছো কেন?”, “আত্নীয় স্বজনদের সামনেও কি পর্দা করে যাবে?”, “এতো পর্দা মেইন্টেইনের কী আছে?”, “জঙ্গিবাদে জড়িয়েছো নাকি?”
.
কিন্তু মুসলিমাদের ওপর হওয়া সামাজিক জুলুমের চিত্র কিন্তু ওরা তুলে ধরলো না। কারণ সংখ্যাগরিষ্ঠ হয়েও সেক্যুলার লিবারেল সিস্টেমে আমরা আসলে পরাধীন হিসেবেই রয়েছি। আর এটা ওরাও খুব ভালভাবেই বুঝে গেছে। আর শুধু কি এই এক কোম্পানি? আমরা দুয়েক দিন সময় দিয়ে খুঁজে বের করলে দেখা যাবে দেশের কোম্পানিগুলোর নব্বই ভাগই নারীবাদ, যৌনতা ইত্যাদিকে পুঁজি করে ইসলামবিদ্বেষী সব ক্যাম্পেইন করে যাচ্ছে। আর আমরা মুসলিমরাই ওদের পণ্য কিনে কিনে ওদের ব্যবসা চালু রেখেছি।
.
আমাদের জন্য আফসোস, আমরা বড়জোর উপলব্ধি করি। কিন্তু ওই পর্যন্তই। উপলব্ধিকে কার্যে রূপান্তর আর করা হয় না বেশিরভাগেরই। নাহলে মুসলিমপ্রধান দেশে এমন এক্সপ্লিসিট ইসলামবিদ্বেষের পরও কোম্পানি টেকে কেমনে?
.
আর হ্যাঁ, বারবার বলি – এই ধরনের প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে আমাদের উলামায়ে কিরামদের প্রাতিষ্ঠানিক ফাতওয়া আসা দরকার। কারণ আমরা দুয়েকজন অ্যাক্টিভিস্ট কিছু ভাইরাল পোস্ট লিখে কখনোই সত্যিকার কোনো প্রভাব ফেলা যাবে না। প্রতিষ্ঠানের বিপরীতে প্রতিষ্ঠানকেই দাঁড়াতে হবে। পুঁজিবাদি-ইসলামবিদ্বেষী প্রতিষ্ঠানগুলোর বিপরীতে প্রখ্যাত ইলমি প্রতিষ্ঠানগুলো থেকেই স্পষ্ট ফাতওয়া জারি করে দিতে হবে। একজন মুসলিমার আব্রু হরণ হওয়াতে গোটা এক কওম ইহুদিদেরকে মুসলিমরা বয়কট করে মদিনা ছাড়া করে দিয়েছিল। রাসূলুল্লাহ (সা)-এর এক নির্দেশেই তা সম্ভব হয়েছিল। আর আজকে তো পুরো উম্মাতের নারীদেরকে ছোট কাপড় পরিয়ে রাত বিরাতে ঘুরে বেড়াতে দেওয়ার ক্যাম্পেইন করা হচ্ছে। তাই রাসূলুল্লাহ (সা)-এর সেই কাজটি আজকে ওয়ারিশ হিসেবে উলামায়ে কিরামদেরকেই আঞ্জাম দিতে হবে ইনশাআল্লাহ।
.
তাহলেই সকলের অংশগ্রহণে এইসব কোম্পানির উচিত শিক্ষা হতে পারে ইনশাআল্লাহ। বিরাজমান পরিস্থিতিতে আপাতত এভাবে আগানো ছাড়া একে তো সত্যিকার কোনো গতি নেই। তাছাড়া এর প্রভাবটাও আল্লাহর ইচ্ছায় ইতিবাচক বাদে নেতিবাচক হতো না ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ আমাদেরকে তাওফিক দিন।

আমি নিজেকে পুরুষের সমকক্ষ মনে করিনা। পুরুষরা যা করতে পারে আমি তার অনেক কিছুই করতে পারিনা। আমি বাসে ট্রেনে লাফিয়ে পুরুষের মতো উঠতে পারিনা। আমি ভারি জিনিসপত্র পুরুষদের মতো অবলীলায় টানতে পারিনা। আমি পুরুষদের মতো দ্রুতগতিতে হাঁটতে পারিনা। ভীড় ঠেলে কোথাও এগোনোর সময় কেউ যদি বলে, “আরে মহিলা মানুষ তো, দেখতে পাচ্ছেন না? সাইড দেন!” তাহলে আমি কিছুটা নির্বিঘ্নে ভীড় বাঁচিয়ে চলতে পারি। আমি পাবলিক ট্রান্সপোর্টে সবসময় বসার জায়গা পাই, বয়স্ক পুরুষ মানুষ ও আমার সম্মানার্থে সিট ছেড়ে দেন যদি আমি বাসে, ট্রেনে সিট না পেয়ে দাঁড়িয়ে থাকি।
এই যে আমার সীমাবদ্ধতা, এটাকে মেনে নিয়েই আমি আমার পরিচয় নিয়ে খুশি এবং গর্বিত। আমাকে নিজের আলাদা পরিচয় গড়তে পুরুষের ছাঁচের নারী হতে হবে না। আমার নিজস্ব স্বকীয়তা নিয়েই আমি নারী। আমি যদি আমার স্বকীয়তাই হারিয়ে ফেলি, তাহলে এই নারীত্বকে উদযাপনের কোনো মানে হয় না!
ফেমিনিজম তো হওয়া উচিত নারীসুলভ আচরণের উদযাপন! যা কিছু নারীত্বের প্রতীক – কোমলতা, লজ্জাবনতা, এইসবকিছুকে আরও বেশি করে জিইয়ে রাখা উচিত যেনো নারীত্ব, নারীসুলভ আচরণ কখনো হারিয়ে না যায়। প্রতিনিয়ত পুরুষ হওয়ার ইচ্ছায় নারীসুলভ আচরণকে বিসর্জন দেয়া নারীত্বের উদযাপন নয়, ওটা আত্মপরিচয়হীনতায় ভোগা। পুরুষের সব অভ্যাস রপ্ত করা নারী মুক্তি নয়, ওটা পুরুষের অনুকরণে নিজের স্বকীয়তা হারিয়ে ফেলা। পুরুষদের অনুকরণে সিগারেট খাওয়া নারীত্বের জয়জয়কার নয়, ওটা অনুকরণপ্রিয় হয়ে নিজেকে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে ফেলে দেওয়ার মতো নির্বোধতা!
নিজের সব মেয়েলী গুণ বিসর্জন দেওয়া মানে পুরুষের সমকক্ষ হয়ে যাওয়া নয়, বরং নিজের নারীসত্বাকে গলাটিপে মেরে ফেলা। কথায় ও কাজে, ভাষায় ও ভঙ্গিতে, জীবনাচরণে ও ব্যক্তিত্বে, ব্যবহারে ও পোশাক পরিচ্ছদে, পুরুষদের নকল করে নারীত্বের উদযাপনের চেয়ে হাস্যকর আর কিছু নেই! পুরুষের অন্ধ অনুকরণে নিজের নারী পরিচয় নিয়ে কেবল হীনমন্যতাই প্রকাশ পায়। এটা নারীত্বের উদযাপন নয়, এটা নারীত্বের অপমান।

নারী দিবসের উদ্দেশ্য তখনই সার্থক হবে যখন নারীরা তাদের নারীসুলভ বৈশিষ্ট্যগুলোর চর্চা করবে, তাদের অনন্যতা নিয়েই হবে অনন্যা।

লিখেছেনঃ Purni Mutahara
ছবিঃ সংগৃহীত

কোন অস্বস্তি নেই। আলহামদুলিল্লাহ!
এটা আমাদের বিষয়। আমরা ডীল করবো। আপনার মুখ দিয়ে এগুলো কেন বের হয় সেটাও আমরা জানি। ইসলাম নারীদেরকে দাবিয়ে রেখেছে, তাদেরকে অধিকার দেয়নি – এগুলো বলার জন্য একটা সফট যায়গা বেছে নিয়েছেন আপনি!
এবার আমি একটা অস্বস্তিকর প্রশ্ন করি?

বাংলাদেশ তো বেশ ধর্মপ্রাণ একটি দেশ। বিশেষ করে এদেশের ৯৫ ভাগ মানুষের বুকে ইসলামের আলোর ঘনঘটা। তবুও কেন এখানে ফ্রি-মিক্সিং এর মতো নোংরা জিনিসের প্রমোট করা হয়? মুমিন-মুসলিমদের উপর বিজাতীয় কৃষ্টি কালচার চাপাতে তো ভালোই লাগে। তাঁদেরকে একোমোডেট করতে এতো অনীহা কেনো? ৯৫% এর দেশে শিক্ষা প্রতিষ্টানে কোরআন পাঠা বাধ্যতামূলক না কেনো? দেশে ইসলামী আইন নেই কেনো? ও খালি মসজিদে নারী নিতে পারলে ইসলাম আসে আর নারীর পর্দা করলে, ফ্রি-মিক্সিং বন্ধ করলে হয়ে যাবে জঙ্গি? ব্যাকডেটেড? শয়তান চিনুন

.

কথাসত্যমতলব_খারাপ কালেক্টেড

লন্ডনে রাস্তার মোড়ে মোড়ে মদের বার/পাব। যখন এখানে আসলাম, সেগুলোর পাশ দিয়ে হেঁটে যাবার সময় রাতের বেলা, বিশেষ করে উইকেন্ড এর রাতগুলোতে অদ্ভূত দৃশ্য চোখে পড়তো। দেখতাম বয়স্ক কিছু মহিলা মদের গ্লাস হাতে নিয়ে কমবয়সী কিছু ছেলের সাথে ঢলাঢলি করছে। পরে জানলাম, বয়স্ক মহিলাগুলোর কোনো পার্টনার বা স্বামী ছিল না, খানিকটা ‘সঙ্গ’ পাবার আশায় এরা মদের বারে এসে কমবয়সী ছেলেপেলে ‘শিকার’ করতো। এই দৃশ্য দেখতে দেখতে গা-সওয়া হয়ে গেছে।
বহুদিন পর একটা কথা পড়ে আজকে এই দৃশ্যটা মনে পড়লো। কথাটা হচ্ছে ‘কামাই থাকলে জামাই লাগে না।’ যাদের ‘জামাই লাগে নাই’ তাদের অবস্থা এই বয়স্ক মহিলাদের মতো হয়। বুড়ো বয়সে এসে ‘সঙ্গ’ ঘুচাতে রাত-বিরেতে কমবয়সী ছেলে ‘হান্ট’ করতে হয়। একাকী খুব ‘সুখে’ আছে তারা।
পশ্চিমের ওরা ‘স্বাধীনতা’র লোভ দেখায়, কিন্তু ‘শান্তি’ কেড়ে নেয়। ফেমিনিস্টরা নারী-স্বাধীনতা আর ক্ষমতায়নের বুলি ছাড়বে, কিন্তু একটা মেয়ের সন্তান ও পারিবারিক জীবনের প্রতি যে আজন্ম আকাঙ্খা, সে আকাঙ্খার টুটি চেপে ধরবে, যেন এই আকাঙ্খা থাকাটাই অপরাধ। পচিশ বছরের ঝলমলে ক্যারিয়ারিস্ট নারীকে গ্ল্যামারাসভাবে প্রচার করবে, পঞ্চাশ বছর বয়স্ক একাকী নারীর অন্ধকার মুখটি কখনো পত্রিকায় ঠাঁই পাবে না। যেন এরকম কেউ নেই, কখনও ছিল না।

নিকুচিকরিতোর_স্বাধীনতা

জামাইথাকলেআকামকরালাগে_না

-> জিম তানভীর

Related Post

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *